প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়ায় আরও তিন শতাধিক আবর্জনাভর্তি বেলুন পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার গভীর রাতে এই আবর্জনাভর্তি বেলুনগুলো পাঠায় পিয়ংইয়ং। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে উদ্ধৃত করে দেশটির সংবাদ সংস্থা ইয়ুনহাপ
যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে ওড়া কথিত চীনা গোয়েন্দা বেলুন ধ্বংসের জন্য ক্ষমা চাইবেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, আটলান্টিকের ওপর গুলি করে ধ্বংস করা বেলুনটি নিঃসন্দেহে নজরদারির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল।
যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে হলে সবার আগে তা চিহ্নিত করতে হয়। এই মুহূর্তে পশ্চিমা নেতাদের সামনে সবচেয়ে বড় সমস্যা-তারা চীনকে কি হিসেবে চিহ্নিত করবেন-‘প্রতিযোগী’ না ‘প্রতিপক্ষ’। সাম্প্রতিক বেলুনকাণ্ড দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। যদিও প্রকাশ্যে তারা তা স্বীকার করছেন না। যুক্তরাষ্ট
চীনের জিনজিয়াং ও তিব্বতের আকাশে যুক্তরাষ্ট্র ‘সন্দেহজনক’ বেলুন ওড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বেইজিং। যুক্তরাষ্ট্র যদি চীনের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করে, তবে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দিয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর নর্দার্ন কমান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়, আটলান্টিক মহাসাগরের যেখানে চীনা নজরদারি বেলুনটির ধ্বংসাবশেষ পড়েছে, সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে সেন্সর ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের অংশ রয়েছে।
এ ছাড়া গত শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আলাস্কার আকাশে প্রায় ৪০ হাজার ফুট উঁচুতে একটি ‘সন্দেহজনক বস্তু’ উড়তে দেখা গিয়েছিল। পরে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে বস্তুটিকে যুদ্ধবিমানের সহায়তায় গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। এ ছাড়া লাতিন আমেরিকার আকাশেও সন্দেহজনক বস্তুকে শনাক্ত ক
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরের পশ্চিম অংশে একটি ব্যস্ত রাস্তায় শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টার দিকে বেলুনটি বিদ্যুতের তারের ওপর বিধ্বস্ত হয়। বেলুনটিতে থাকা চালকসহ পাঁচজনই নিহত হন..